গরমে কোন কোন খাবার খাবেন, আর কি কি খাবেন না
কি কি খাবেন:
পানি: শরীর হাইড্রেট রাখতে প্রচুর পানি পান করুন।ফল তরমুজ, শসা, আনারস, কমলা, আঙ্গুর, পেঁপে ইত্যাদি।সবজি শসা, লাউ, কচি বাঁধাকপি, টমেটো ইত্যাদি।দই এবং ছানা: এগুলো ঠান্ডা এবং হালকা, হজমে সাহায্য করে।লস্যি এবং শারবত: গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়ক।হালকা খাবার: খিচুড়ি, সবজির স্যুপ, ডাল ইত্যাদি।
কি কি খাবেন না:
তেলে ভাজা খাবার: অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার গরমে অসুস্থতা বাড়াতে পারে।মশলাদার খাবার: মশলাদার খাবার শরীরের তাপমাত্রা বাড়াতে পারে।চিনি ও মিষ্টি: অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া এড়িয়ে চলুন, কারণ এগুলো শরীরে অস্বস্তি বাড়াতে পারে।অ্যালকোহল: এটি শরীর ডিহাইড্রেট করতে পারে।
ক্যাফেইন: কফি বা চা শরীর ডিহাইড্রেট করতে পারে, তাই কম পরিমাণে খেতে হবে।
এই পরামর্শগুলি মেনে চললে গরমে আরাম এবং স্বাস্থ্যের সুরক্ষা বজায় থাকবে।
গরমে আরামদায়ক এবং পুষ্টিকর খাবার নির্বাচন করতে নিচের সুপারিশগুলো মানতে পারেন:
ক্যাফেইন: কফি বা চা শরীর ডিহাইড্রেট করতে পারে, তাই কম পরিমাণে খেতে হবে।
এই পরামর্শগুলি মেনে চললে গরমে আরাম এবং স্বাস্থ্যের সুরক্ষা বজায় থাকবে।
গরমে আরামদায়ক এবং পুষ্টিকর খাবার নির্বাচন করতে নিচের সুপারিশগুলো মানতে পারেন:
পানীয় এবং জলীয় খাবার:
কোকোনাট ওয়াটার: প্রাকৃতিক ইলেক্ট্রোলাইট সরবরাহ করে এবং শরীর হাইড্রেটেড রাখে।
ডিটক্স পানি: পুদিনা পাতা, লেবু, শসা, এবং অন্যান্য ফল মিশিয়ে পান করুন।
ফলের রস: তাজা ফলের রস যেমন কমলা, তরমুজ, আনারসের রস পান করুন।
সবজির রস: টমেটো, গাজর, বিটের রস শরীরে পুষ্টি জোগায়।
ডিটক্স পানি: পুদিনা পাতা, লেবু, শসা, এবং অন্যান্য ফল মিশিয়ে পান করুন।
ফলের রস: তাজা ফলের রস যেমন কমলা, তরমুজ, আনারসের রস পান করুন।
সবজির রস: টমেটো, গাজর, বিটের রস শরীরে পুষ্টি জোগায়।
হালকা খাবার:
সালাদ: শসা, টমেটো, গাজর, লেটুস, বেল পেপার ইত্যাদি দিয়ে তৈরি সালাদ খেতে পারেন।কাঁচা শাকসবজি: যেমন, লেটুস, পালং শাক, মুলা ইত্যাদি।ফল: বিভিন্ন ফল যেমন, আম, কাঁঠাল, আনারস, তরমুজ, বেল, জাম, জাম্বুরা ইত্যাদি।
প্রোটিনের উৎস:
সাদা মাংস: চিকেন ব্রেস্ট, ফিশ, টার্কি ইত্যাদি।ডাল: মুগ ডাল, মসুর ডাল ইত্যাদি।নাটস এবং সিডস: আমন্ড, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড ইত্যাদি।
ঠান্ডা এবং হালকা দই:
সাধারণ দই: ঠান্ডা দই খাওয়া শরীরে আরাম দেয়।রায়তা: শসা, টমেটো, পুদিনা ইত্যাদি মিশিয়ে বানানো রায়তা।
গ্রীসী এবং ফাস্ট ফুড:
তেলে ভাজা খাবার: যেমন, পকোড়া, সামোসা, ভাজা মাংস ইত্যাদি।বুর্গার, পিৎজা: এগুলো হজমে সমস্যা করতে পারে এবং শরীরে তাপমাত্রা বাড়াতে পারে।
অতিরিক্ত মশলাদার খাবার:
কড়া মশলা: লাল মরিচ, কালো মরিচ, গরম মশলা ইত্যাদি এড়িয়ে চলুন।
ধূমায়িত খাবার: গ্রিলড বা ধূমায়িত খাবার শরীরের তাপমাত্রা বাড়ায়।
ধূমায়িত খাবার: গ্রিলড বা ধূমায়িত খাবার শরীরের তাপমাত্রা বাড়ায়।
মিষ্টি এবং চিনি:
ক্যান্ডি, চকোলেট, মিষ্টি পানীয়: অতিরিক্ত চিনি শরীরে অস্বস্তি বাড়ায়।
বেকড ডেজার্ট: কেক, পেস্ট্রি ইত্যাদি।
ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল:
কফি এবং শক্তিশালী চা: কম পরিমাণে পান করুন।
অ্যালকোহল: শরীর ডিহাইড্রেট করে, তাই কম পরিমাণে বা একেবারেই পান না করাই ভালো।
বেকড ডেজার্ট: কেক, পেস্ট্রি ইত্যাদি।
ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল:
কফি এবং শক্তিশালী চা: কম পরিমাণে পান করুন।
অ্যালকোহল: শরীর ডিহাইড্রেট করে, তাই কম পরিমাণে বা একেবারেই পান না করাই ভালো।
অন্যান্য পরামর্শ:
বারবার খাওয়া: ছোট ছোট পরিমাণে বারবার খাবার খান।
হালকা পোশাক: সুতির এবং ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।
সানস্ক্রিন: বাইরে গেলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
অপরাহ্নে বিশ্রাম: দুপুরে বিশ্রাম নিন, গরমের সময়ে শরীরের উপর চাপ কম পড়বে।
এই পরামর্শগুলি অনুসরণ করলে গরমের সময় শরীর সুস্থ থাকবে এবং আরাম অনুভব করবেন।
হালকা পোশাক: সুতির এবং ঢিলেঢালা পোশাক পরুন।
সানস্ক্রিন: বাইরে গেলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
অপরাহ্নে বিশ্রাম: দুপুরে বিশ্রাম নিন, গরমের সময়ে শরীরের উপর চাপ কম পড়বে।
এই পরামর্শগুলি অনুসরণ করলে গরমের সময় শরীর সুস্থ থাকবে এবং আরাম অনুভব করবেন।